ভারতীয় ধর্মের মহাকাব্য, ভগবদ্গীতা, মহাভারতে শ্রীকৃষ্ণের বাণী ব্যক্তিত্বের শোভা বৃদ্ধি করে।
শ্রীকৃষ্ণের বক্তৃতা কলিযুগের মানুষকে উদ্দীপনা দেয় এবং জীবনের প্রশ্নে সহানুভূতি ও মার্গনির্দেশন দেয়।
ভগবদ্গীতা, মহাভারতে শ্রীকৃষ্ণের বাণীর একটি শ্রেষ্ঠ উদাহরণ।
এটি কৌশল, ধর্ম, ভক্তি, এবং জীবনের সমস্যার সমাধানে সত্ত্বর হোকার জন্য একটি অমূল্য সাধনা।
শ্রীকৃষ্ণ আর্জুনকে জীবনের যোগ্য করার জন্য ধর্ম, ভক্তি, এবং কর্মে আমলবাজির মাধ্যমে শিক্ষা দান করেন।
শ্রীকৃষ্ণের বাণীতে তার আদিরূপ, অবতারণা, ও বিশ্বের সৃষ্টির কারণ সহ অনেক রহস্যময় বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
তিনি মানুষের আত্মার অমরতা এবং অমৃতত্ব নিয়ে বক্তব্য করেন, যা মানুষকে মানবিক বিকাশের দিকে উন্মুক্ত করতে সাহায্য করে।
শ্রীকৃষ্ণের বাণী একটি অমূল্য সম্পদ, যা আজকালেও মানুষকে উজ্জ্বল করতে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এটি নির্দিষ্ট সময়ে এবং সীমার বাইরে মানুষকে আত্মসমর্পণের, দয়ার ও সহানুভূতির মাধ্যমে জীবনের সমস্যার সমাধানে সাহায্য করতে সক্ষম।
শতকরা হয়ে থাকতে পারে, কিন্তু শ্রীকৃষ্ণের বাণী আজও হৃদয়ে জ্বলে উঠে, মানবিক জীবনে আলোচনা করা হয়, এবং অনুসরণ করা হয়।
এটি একটি অমর বিদ্যানন্দ যা মানবতার উন্নতি এবং শান্তির দিকে মানবকে প্রচুর উৎসাহিত করে।